About Us Contact Us Privacy Policy Terms & Conditions Copyright

নবজাত বাছুরের কিছু সাধারণ সমস্যা ও সেগুলোর প্রতিকার

Please don't forget to share this article

নবজাত বাছুরের বেশ কিছু সাধারণ সমস্যা দেখা যায়। এই সব সমস্যার প্রতি মনোযোগী হতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে সুস্থ সবল গাভী বা ষাঁড় পাওয়া যায়। অন্যথায় অসুস্থ রোগা দুর্বল গরু উৎপন্ন হবে।

রক্তস্বল্পতাঃ বাছুরের কেনো কারণে রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে দুর্বল হয়ে পড়ে ৷ তখন মায়ের রক্ত বাছুরকে প্রতি ১ কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে ১০-১২ মিলিঃ গলার শিরায় মধ্যে ধীরে ধীরে ইনজেকশন দিতে হবে৷ রক্ত সঞ্চালন ছাড়াও ভিটামিন জাতীয় ঔষধ যেমন- বিকোনেক্স অথবা সানকেল ভেট অথবা বায়োনাল ফোঁর্ট এর যে কোনো একটি পরামর্শ অনুযায়ী ২-৪ সিসি করে মাংসে ৮-১০ দিন ইনজেকশন দিতে হবে।

ডায়রিয়াঃ

• বাছুরের জন্মের ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে পাতলা পায়খানা দেখা দিলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও খাবার স্যালাইন খেতে দিতে হবে৷ এ সময়ে স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেক পরিমাণ দুধ খাওয়াতে হবে ৷

• পায়খানা বন্ধ না হলে সালফোনামাইড জাতের ঔষধ যেমন- স্ট্রেপটোসালফা অথবা স্ট্রিনামাইড অথবা স্ট্রিনাসিন নাসিন অথবা ট্রিমাভেট অথবা ট্রাইসালফা অথবা ট্রাইসালফোন এস এর যেকোনো একটি প্রতি ৩৫ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১ বোলাস হারে খাওয়াতে হবে ৷

• প্রয়োজনে গলার শিরায় ০.ঌ% সাধারণ স্যালাইন অথবা কলেরা স্যালাইন এবং মালটি-ভিটামিন যেমন- বিকোনেক্স অথবা সানক্যাল ভেট অথবা বায়োনাল ফোর্ট অথবা ভিটাটনিক এর যেকোনো একটি ইনজেকশন দিতে হবে ৷

জন্মের পর প্রথমেই বাসস্থানের পাশেই শুকনা জায়গায় বাঁশ দিয়ে ঘেরাও করে শুকনা খড় বিছিয়ে বাছুরের থাকার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। কয়েকদিন পর পর ঘর পরিষ্কার করে পুরনো খড় ফেলে দিয়ে অথবা রোদে শুকিয়ে নতুন করে দিতে হবে।

How useful was this post?

Click on a star to rate it!

As you found this post useful...

Follow us on social media!

We are sorry that this post was not useful for you!

Let us improve this post!

Please don't forget to share this article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। সকল স্বত্ব www.agriculturelearning.com কর্তৃক সংরক্ষিত