দিশার সংগ্রামী জীবন |পর্ব-৬ | ভালোলাগার মতো গল্প
ইশান মনে মনে তো ভীষণ খুশি, এই সুযোগে দিশার কয়েকটা ছবি পাওয়া গেল। একটু পরে ইনায়া চলে আসল। দিশাঃ এই
ইশান মনে মনে তো ভীষণ খুশি, এই সুযোগে দিশার কয়েকটা ছবি পাওয়া গেল। একটু পরে ইনায়া চলে আসল। দিশাঃ এই
ইশান ইনায়াকে কল করে বলল আঙ্কেল-আন্টি দিশাকে সাজেকে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। ইনায়া শুনাই বলে উঠলো, ওয়াও, খুবই খুশির সংবাদ। ভাইয়া
ইনায়া বলল মাত্র এক হাজার টাকা। ভাইয়া তুমি কি আমাকে ফকিন্নী পেয়েছ? এতে কাজ হবে না বলে দেলাম কিন্তু। বুনু
ভাইয়া সরি তোমাকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হলো। দিশার জন্য দেরি হয়ে গেলো। ইনায়া নিজে দেরি করে আমার ঘাড়ে দোষ
দেখতে দেখতে দিশার মেডিকেলে ভর্তির দিন চলে আসল। দিশার বাবা ডা: দেলোয়ার হোসেন মেয়েকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করানোর জন্য মেয়ের
দিশা রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী। বাবা মার খুব আদরের বড় মেয়ে। লেখাপড়াতেও যেমন ভালো তেমনি দেখতেও